ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩

চলছে ‘ইস্পাহানি–প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩’। ঢাকার ২১টি, চট্টগ্রামের ৮টি ও কুমিল্লার ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে শেষ হয়েছে আঞ্চলিক বাছাইপর্ব। আঞ্চলিক পর্বের সেরা ৮টি দল নিয়ে ঢাকায় শুরু হয়েছে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব।

পুরস্কার
award

চ্যাম্পিয়ন দলের জন্য ৫০০০০০ টাকা

award

রানার্সআপ দলের জন্য ৩০০০০০ টাকা

ভিডিও
উৎসব হয়ে উঠুক: ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট
ফুটবল মাঠে আলো ছড়িয়ে গেলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
‘টুর্নামেন্ট থেকে আসবে নতুন ফুটবলার’: ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট
উৎসব হয়ে উঠুক: ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট
ফুটবলের ক্রান্তিলগ্নে নতুন ধারা: ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট
ফুটবলে উন্মাদনা আনবে: ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট
চাই ভালো প্ল্যাটফর্ম: ইস্পাহানি-প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট
খবর
খেলার খবর
নিয়মাবলি
  • ১. আন্তর্জাতিক ফুটবল ফেডারেশন (ফিফা), বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) এবং ইস্পাহানি–প্রথম আলো আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩–এর টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটি কর্তৃক প্রণীত নিয়মাবলির আলোকে টুর্নামেন্টটি পরিচালিত হবে।
  • ২. প্রতিযোগিতার স্বার্থে টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটি খেলার সময়সূচি ও ভেন্যু পরিবর্তন করতে পারবে।
  • ৩. টুর্নামেন্টের সব ম্যাচ নকআউট পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে।
  • ৪. খেলার সময়কাল প্রথমার্ধ ৩৫ মিনিট, বিরতি ১০ মিনিট ও দ্বিতীয়ার্ধ ৩৫ মিনিট; সর্বমোট ৭০ মিনিট। নির্ধারিত সময়ে ম্যাচের ফলাফল অমীমাংসিত থাকলে সরাসরি টাইব্রেকিংয়ের মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারিত হবে।
  • ৫. ঢাকায় ২১টি, চট্টগ্রামে ৮টি ও কুমিল্লায় ৪টি করে মোট ৩৩টি সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুটবল দল প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে। দেশের ৩টি অঞ্চলকে মোট ৮টি গ্রুপে ভাগ করে এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হচ্ছে। প্রতিটি গ্রুপে ৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুটবল দল অংশ নেবে। তবে ঢাকায় দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুটবল দল একই সময় নিবন্ধন সম্পূর্ণ করায় কোনো দলকে বাদ দেওয়া যায়নি। এ কারণে E গ্রুপে ৫টি দল অংশ নেবে। টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে পূর্বনির্ধারিত ফিকশ্চার অনুযায়ী ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে।
  • ৬. প্রতিটি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল ঢাকায় কোয়ার্টার ফাইনালে (গ্রুপ A চ্যাম্পিয়ন বনাম গ্রুপ H চ্যাম্পিয়ন), (গ্রুপ B চ্যাম্পিয়ন বনাম গ্রুপ G চ্যাম্পিয়ন), (গ্রুপ C চ্যাম্পিয়ন বনাম গ্রুপ F চ্যাম্পিয়ন) এবং (গ্রুপ D চ্যাম্পিয়ন বনাম গ্রুপ E চ্যাম্পিয়ন) ফরম্যাটে ম্যাচগুলো আয়োজন করা হবে।
  • ৭. সেমিফাইনালে (কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ ১ বিজয়ী বনাম কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ ৪ বিজয়ী) এবং (কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ ২ বিজয়ী বনাম কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ ৩ বিজয়ী) ফরম্যাটে ম্যাচগুলো আয়োজন করা হবে।
  • ৮. ফাইনালে দুই সেমিফাইনালের বিজয়ী দল মুখোমুখি হবে।
  • ৯. প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ অনুমোদিত ২০ শিক্ষার্থীর দলের সঙ্গে ১ জন কোচ, ১ জন ম্যানেজার ও ১ জন ফিজিও/চিকিৎসক নিয়ে মোট ২৩ জনের একটি পূর্ণাঙ্গ ফুটবল দল টুর্নামেন্টে অংশ নিতে পারবে।
  • ১০. বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (জাতীয় পরিচয়পত্র, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট আইডি কার্ড ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন পোর্টালের শিক্ষার্থীর নিবন্ধনের প্রমাণপত্র) বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সত্যায়িত কপি নিবন্ধনের সময় জমা দিতে হবে।
  • ১১. নিবন্ধন সম্পূর্ণ করার পর টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সরবরাহ করা হবে, যা চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে এবং কোনোভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না। টুর্নামেন্ট ও ম্যাচ চলাকালে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সব সময় সঙ্গে রাখতে হবে।
  • ১২. প্রতিটি দলকে তাদের খেলার নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা পূর্বে টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটি/ম্যাচ কমিশনারের কাছে রিপোর্ট করে নির্ধারিত ভেন্যুতে খেলোয়াড়দের তালিকা জমা দিতে হবে। প্রতিটি ম্যাচের আগে মূল একাদশে থাকা ১১ জন এবং অতিরিক্ত ৯ জন খেলোয়াড়কে চিহ্নিত করতে হবে।
  • ১৩. কোনো দলের পক্ষে নিয়মবহির্ভূতভাবে কোনো খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করলে এবং তা প্রমাণিত হলে ওই দলকে সরাসরি টুর্নামেন্ট থেকে বহিষ্কার করা হবে এবং ওই দলের বিপক্ষে অংশগ্রহণকারী বিপক্ষ দলকে জয়ী ঘোষণা করা হবে।
  • ১৪. ম্যাচ খেলতে কোনো দল ৭ জনের কম খেলোয়াড় নিয়ে এলে ম্যাচটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হবে। ওই দলের বিপক্ষে প্রতিপক্ষকে জয়ী ঘোষণা করা হবে।
  • ১৫. টুর্নামেন্টে কোনো খেলোয়াড় দুটি হলুদ কার্ড পেলে অথবা কোনো খেলায় লাল কার্ড পেলে তিনি পরবর্তী ম্যাচে খেলতে পারবেন না।
  • ১৬. ম্যাচে ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা নিয়ে কোনো দলের আপত্তি থাকলে তা নিয়ে ম্যাচ শেষ হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে শৃঙ্খলা ও আপিল কমিটির কাছে লিখিত আবেদন করতে হবে। তবে অবশ্যই প্রতিটি দলকে খেলায় ধারাবাহিকভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে।
  • ১৭. কোনো ম্যাচ পাতানো প্রমাণিত হলে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটি।
  • ১৮. ম্যাচ চলাকালে কোনো দল খেলতে অস্বীকৃতি জানালে তাদের জন্য ১৫ মিনিট অপেক্ষা করা হবে। এরপরও তারা মাঠে না নামলে ওই দলের বিপক্ষে প্রতিপক্ষকে জয়ী ঘোষণা করা হবে।
  • ১৯. খেলা চলাকালে মোট ৫ জন খেলোয়াড় পরিবর্তন করা যাবে। তবে সেই পরিবর্তন করা যাবে সর্বোচ্চ তিনবার। অর্ধবিরতিকালীন কোনো খেলোয়াড় পরিবর্তন করলে সেটি অতিরিক্ত সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হবে।
  • ২০. টুর্নামেন্ট চলাকালে উদ্ভূত সমস্যা, যা নিয়মের আওতায় পড়ে না, তার সমাধান আপিল ও টুর্নামেন্ট পরিচালনার উপকমিটি (টেকনিক্যাল ও শৃঙ্খলা কমিটি) কর্তৃক নির্ধারিত হবে।
  • ২১. দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে ম্যাচ বন্ধ হয়ে গেলে রেফারি ৪০ মিনিট অপেক্ষা করবেন। তাতেও খেলা শুরু করা না গেলে ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হবে। যেহেতু টুর্নামেন্ট নকআউট পদ্ধতিতে, তাই টসের মাধ্যমে জয়ী দল নির্ধারণ করা হবে।
  • ২২. টুর্নামেন্টের খেলা চলাকালে ভেন্যু এলাকার মধ্যে ধূমপান, এনার্জি ড্রিংকসসহ সব ধরনের মাদকদ্রব্য সেবন নিষিদ্ধ থাকবে।
  • ২৩. যেকোনো বিষয়ে টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।